স্টাফ রিপোর্টার: মরণ ব্যাধি করোনা ভাইরাসকে খাটো করে দেখার সুযোগ নেই। যেখানে প্রতিনিয়ত বিশ্বে দেড় থেকে দুই হাজার মানুষ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছেন, সেখানে বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা শহরের মানুষও ঝুকিঁতে রয়েছে। আপনি আমি সবাই ঝুঁকিতে আছি। এ রোগকে হেলায় হেলায় নেয়া যাবে না। ইতিমধ্যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশে দ্জুন রোগী মারা গেছে কিন্তু আক্রান্ত হয়েছে ২৭জন। তাই সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং নিরাপদে থাকতে হবে। সুনামগঞ্জে এখনও কোন রোগী আক্রান্ত হয়নি কিন্তু আক্রান্ত হতে কতক্ষণ? একজন রোগী আক্রান্ত হলে আশপাশের সবাইকে ভোগতে হবে। সুতরাং নিজেকে ও নিজের পরিবারকে নিরাপদ রাখতে পারলে সমাজ ও দেশকেও নিরাপদ রাখা সম্ভব হবে। বিধি মেনে চলুন, নিরাপদ থাকুন। খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হবেন না। হাট বাজারে চায়ের দোকানে শুধু শুধু আড্ডা দিয়ে করোনা ভাইরাসকে ছড়াতে যাবেন না। গতকাল দৈনিক হাওরাঞ্চলের কথা’ পত্রিকাকে সুনামগঞ্জের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো: আব্দুল আহাদ এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি আরও বলেন, সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে করোনা চিকিৎসা প্রদানের জন্য ডাক্তার নার্সদের কিছু পোশাক আনা হয়েছে। আরও কিছু দেয়ার জন্য মন্ত্রনালয়ে অনুরোধ করা হয়েছে। আর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৩ হাজার পোশাক কেনার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। সেই ক্ষেত্রে সক্রিয় গণমাধ্যমকর্মীদেরও একসেট করে পোশাক দেয়ার চেষ্টা করব।